ডাকে কেয়াবনে ফুল-মঞ্জরি ঘন-দেয়া সম্পাতে, মাটির বুকেতে তমাল তাহার ফুল-বাহুখানি পাতে। মোদের মথুরা টরমল করে পাপ-লালসার ভারে, ভোগের সমিধ জ্বালিয়া আমরা পুড়িতেছি বারে বারে। মোদের মথুরা টরমল করে পাপ-লালসার ভারে, ভোগের সমিধ জ্বালিয়া আমরা পুড়িতেছি বারে বারে। ডাকে কেয়াবনে ফুল-মঞ্জরি ঘন-দেয়া সম্পাতে, মাটির বুকেতে তমাল তাহার ফুল-বাহুখানি পাতে। বিহগ ছাড়িয়া ভোরের ভজন আহারের সন্ধ্যানে, বাতাসে বাঁধিয়া পাখা-সেতু-বাঁধ ছুটিবে সুদুর-পানে। হাসিটি হেথায় বাজারে বিকায় গানের বেসাত করি, হেথাকার লোক সুরের পরাণ ধরে মানে লয় ভরি। হায়রে কিশোর হায়! ফুলের পরাণ বিকাতে এসেছ এই পাপ-মথুরায়। তোমাদের সেই ব্রজের ধূলায় প্রেমের বেলাতি হয়, সেথা কেউ তার মূল্য জানে না, এই বড় বিস্ময়। তরুণ কিশোর! তোমার জীবনে সবে এ ভোরের বেলা, ভোরের বাতাস ভোরের কুসুমে জুড়েছে রঙের খেলা। মোদের মথুরা টরমল করে পাপ-লালসার ভারে, ভোগের সমিধ জ্বালিয়া আমরা পুড়িতেছি বারে বারে। ডাকে কেয়াবনে ফুল-মঞ্জরি ঘন-দেয়া সম্পাতে, মাটির বুকেতে তমাল তাহার ফুল-বাহুখানি পাতে। মোদের মথুরা টরমল করে পাপ-লালসার ভারে, ভোগের সমিধ জ্বালিয়া আমরা পুড়িতেছি বারে বারে। মোদের মথুরা টরমল করে পাপ-লালসার ভারে, ভোগের সমিধ জ্বালিয়া আমরা পুড়িতেছি বারে বারে। ডাকে কেয়াবনে ফুল-মঞ্জরি ঘন-দেয়া সম্পাতে, মাটির বুকেতে তমাল তাহার ফুল-বাহুখানি পাতে। বিহগ ছাড়িয়া ভোরের ভজন আহারের সন্ধ্যানে, বাতাসে বাঁধিয়া পাখা-সেতু-বাঁধ ছুটিবে সুদুর-পানে। তুমি ভাই সেই ব্রজের রাখাল, পাতার মুকুট পরি, তোমাদের রাজা আজো নাকি খেলে গেঁয়ো মাঠখানি ভরি। কারে ভালবাস, কারে যে বাস না তোমরা শেখনি তাহা, আমাদের মত কামনার ফাঁদে চেননি উহু ও আহা! কে এলে তবে ভাই, সোনার গোকুল আঁধার করিয়া এই মথুরার ঠাই। কালিন্দী লতা গলায় জড়ায়ে সোনার গোকুল কাঁদে ব্রজের দুলাল বাঁধা নাহি পড়ে যেন মথুরার ফাঁদে। কালিন্দী লতা গলায় জড়ায়ে সোনার গোকুল কাঁদে ব্রজের দুলাল বাঁধা নাহি পড়ে যেন মথুরার ফাঁদে। তুমি ভাই সেই ব্রজের রাখাল, পাতার মুকুট পরি, তোমাদের রাজা আজো নাকি খেলে গেঁয়ো মাঠখানি ভরি। কারে ভালবাস, কারে যে বাস না তোমরা শেখনি তাহা, আমাদের মত কামনার ফাঁদে চেননি উহু ও আহা! কে এলে তবে ভাই, সোনার গোকুল আঁধার করিয়া এই মথুরার ঠাই। কালিন্দী লতা গলায় জড়ায়ে সোনার গোকুল কাঁদে ব্রজের দুলাল বাঁধা নাহি পড়ে যেন মথুরার ফাঁদে। কালিন্দী লতা গলায় জড়ায়ে সোনার গোকুল কাঁদে ব্রজের দুলাল বাঁধা নাহি পড়ে যেন মথুরার ফাঁদে। তুমি ভাই সেই ব্রজের রাখাল, পাতার মুকুট পরি, তোমাদের রাজা আজো নাকি খেলে গেঁয়ো মাঠখানি ভরি। কারে ভালবাস, কারে যে বাস না তোমরা শেখনি তাহা, আমাদের মত কামনার ফাঁদে চেননি উহু ও আহা! কে এলে তবে ভাই, সোনার গোকুল আঁধার করিয়া এই মথুরার ঠাই। কালিন্দী লতা গলায় জড়ায়ে সোনার গোকুল কাঁদে ব্রজের দুলাল বাঁধা নাহি পড়ে যেন মথুরার ফাঁদে। কালিন্দী লতা গলায় জড়ায়ে সোনার গোকুল কাঁদে ব্রজের দুলাল বাঁধা নাহি পড়ে যেন মথুরার ফাঁদে।